জীবনের প্রথম সিনেমাতেই স্টারডম জিনিসটার কাছে বেধড়ক হার, নায়ক-নায়িকা দুজনে নবাগত হওয়া সত্ত্বেও নায়িকাকে হেলিকপ্টারে করে শুটিং প্লেসে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, অথচ নায়ক হয়েও আপনি ট্রেনে কেন? সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবটা(কাজ করতে এসেছি, হেলিকপ্টার চড়তে নয় ) কৌশলে দিলেও সেটা যে কত বড় অপমান ছিলো তাঁর জন্যে, সেদিনই সে বুঝে ছিলো...বুঝে ছিলো ইন্ডাস্ট্রিতে যেহেতু তাঁর কোনো সুপারস্টার/আত্মীয় নেই, সেহেতু টিকে থাকতে অথবা নিজের একটা অবস্থান তৈরী করতে কাজের বিকল্প নেই।
শুধু প্রথম সিনেমাই না, ১৯৯৯ থেকে ২০০৫ প্রায় ৬ বছর কখনও খেয়ে না খেয়ে ইউনিটের অবহেলা-অনাদরে, কখনও নিজের টাকায় সকালের নাস্তা থেকে নিজের সারাদিনের খাবার চালিয়ে নিয়ে রাতভর শুটিং করেছে ছেলেটি। থেমে যায়নি, স্টারদের প্রতি ইউনিটের আলাদা সম্মান আর তাঁর প্রতি অবহেলা দেখে। তাঁর বিশ্বাস ছিল কাজ, একমাত্র কাজই তাঁকে সাফল্য এনে দিয়ে স্টার-সুপারস্টার বানাতে পারে।
২০০৬ থেকে তাঁর ভাগ্যের চাকাটা ঘুরতে শুরু করল, আস্তে আস্তে তাঁর অভিনীত সিনেমাগুলো হিট-সুপারহিট হতে লাগলো। সিনেমাবোদ্ধা থেকে হল মালিক সবাই তাঁর প্রশংসা করতে শুরু করল, অনেকে সুপারস্টার বলেও ঘোষণা দিয়ে দিল। পরবর্তীতে নায়ক মান্নার মৃত্যুতে তাঁর ব্যস্ততা আরও বেড়ে গেল, আসলে সেটা ব্যস্ততা ছিলনা...ছিলো তাঁর প্রতি মান্নার রেখে যাওয়া দায়িত্ব!
পুরো ইন্ডাস্ট্রির দায়িত্বটা একাই নিজের কাঁধে নিয়ে দিনরাত এক করে কাজ করে একের পর এক সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়ে যেই ছেলেটা ইন্ডাস্ট্রি টিকিয়ে রাখলো, তাঁকে কি সম্মান না দিলে চলে? চলে না বলেই পরিচালক-প্রযোজকরা ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকটা তাঁকে ই দিল, শিল্পীরা ভালোবেসে সমিতির সভাপতি করে নিল, সাথে অসংখ্য অগণিত দর্শকদের ভালোবাসায় স্টারডমটাও পেল...হয়ে উঠলো বাংলা সিনেমার অপর নাম!
অক্লান্ত পরিশ্রম আর বক্স অফিস সাফল্যের দরুন গত ১৫ বছর ধরে যে ঢালিউড সাম্রাজ্যের সিংহাসনে বসে আছে তাঁর নাম শাকিব খান, আজ তাঁর জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন শাকিব খান।
শুধু প্রথম সিনেমাই না, ১৯৯৯ থেকে ২০০৫ প্রায় ৬ বছর কখনও খেয়ে না খেয়ে ইউনিটের অবহেলা-অনাদরে, কখনও নিজের টাকায় সকালের নাস্তা থেকে নিজের সারাদিনের খাবার চালিয়ে নিয়ে রাতভর শুটিং করেছে ছেলেটি। থেমে যায়নি, স্টারদের প্রতি ইউনিটের আলাদা সম্মান আর তাঁর প্রতি অবহেলা দেখে। তাঁর বিশ্বাস ছিল কাজ, একমাত্র কাজই তাঁকে সাফল্য এনে দিয়ে স্টার-সুপারস্টার বানাতে পারে।
২০০৬ থেকে তাঁর ভাগ্যের চাকাটা ঘুরতে শুরু করল, আস্তে আস্তে তাঁর অভিনীত সিনেমাগুলো হিট-সুপারহিট হতে লাগলো। সিনেমাবোদ্ধা থেকে হল মালিক সবাই তাঁর প্রশংসা করতে শুরু করল, অনেকে সুপারস্টার বলেও ঘোষণা দিয়ে দিল। পরবর্তীতে নায়ক মান্নার মৃত্যুতে তাঁর ব্যস্ততা আরও বেড়ে গেল, আসলে সেটা ব্যস্ততা ছিলনা...ছিলো তাঁর প্রতি মান্নার রেখে যাওয়া দায়িত্ব!
পুরো ইন্ডাস্ট্রির দায়িত্বটা একাই নিজের কাঁধে নিয়ে দিনরাত এক করে কাজ করে একের পর এক সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়ে যেই ছেলেটা ইন্ডাস্ট্রি টিকিয়ে রাখলো, তাঁকে কি সম্মান না দিলে চলে? চলে না বলেই পরিচালক-প্রযোজকরা ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকটা তাঁকে ই দিল, শিল্পীরা ভালোবেসে সমিতির সভাপতি করে নিল, সাথে অসংখ্য অগণিত দর্শকদের ভালোবাসায় স্টারডমটাও পেল...হয়ে উঠলো বাংলা সিনেমার অপর নাম!
অক্লান্ত পরিশ্রম আর বক্স অফিস সাফল্যের দরুন গত ১৫ বছর ধরে যে ঢালিউড সাম্রাজ্যের সিংহাসনে বসে আছে তাঁর নাম শাকিব খান, আজ তাঁর জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন শাকিব খান।
0 Response to "শুভ জন্মদিন শাকিব খান।"
Post a Comment